মাগী, ফাজলামি রাখ-- দিবি যদি দে, ছেনালিপনার আর জা’গা পাস না, এমনে ত দেহি রাইত নাই দিন নাই শালার পৌষ মাসেও শন শন, বাপ-মেয়ে ঘরে বসা ত জানালা দিয়ে ঘরে ঢুকে বাতিটা নিভিয়ে দিলি দপ্, পিচ্চি পোলা থালায় করে মুড়ি খাচ্ছে ত উড়িয়ে নিয়ে গেলি ঝর, লাজুক মেয়ে পথ হাঁটছে ত লোকজনের সামনে ওড়না ধরে দিলি টান ফাৎ, বৃদ্ধা আয়া উঠান ঝাট্ দিচ্ছে ত পেছন থেকে কাপড় উঠিয়ে দিলি ছ্যাৎ-- কোন্ দুষ্টামিটা তুই না করলি বল, একবার পারলে সুলেমান বাদশার কাছে নালিশেও রাজি, তা তুই করলিটা কী, না-হয় একজন জীবন যন্ত্রণায় কাতর, তা বলে দম বন্ধ হয়ে সে মরতে লাগবে তুই দেখবি না, এমনটা ত হয় না, তাছাড়া, দেখবি ত চুতিয়া দোষটা কার
তেইশ বছরের যুবকের বাপের সাধ্যি কী ছিল তোর সাহায্য ছাড়া তেইশ দিন বাঁচে, ছেনালিপনা করবিই যদি আঁতুড় ঘরে করতিস, আগুনে সংসারে তার পা-ই পড়ত না
সবই ঠিকঠাক ছিল, গণ্ডগোলটা বাঁধাল শালার বাপে, ধর্মকর্মে উন্মত্ত হয়ে কে জানে কোন্ ফাঁকে সবটা কাণ্ডজ্ঞান ভর্তা করে খেয়ে বসে আছে, এখন শূন্য টাকশাল নিয়েও অযথা প্রজাপীড়ন, হারামি, মানুষ ত একটু রয়েসয়ে একটা কাজ করে, তা-না, যেন সে একটা যন্ত্র
তেইশ বছর হিমালয় থেকে শীতলতা এনে জীবনে পরিপুষ্টি দিয়েছিস, সঙ্গে এনেছিস পুষ্পগন্ধ, আর আজ চোখের সামনে একজনের ফুসফুস নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে, তুই আরামসে কলতলার নারকেল গাছের পাতা দোলাচ্ছিস-- শালী
বলি ও মাগী, যে বানচোত গণ্ডগোলটা বাঁধাল, হে কি তর দ্বিতীয় তরফের লাঙ অয়
No comments:
Post a Comment