ইতঃপূর্বে সাড়া প্রদান করেও গ-এর মনোসূত্রের সুতীব্র টান উপেক্ষা করে খ-এর মৌনাবেগে উসকে ওঠা অভিমানকে প্রশ্রয় দিতে ক এসে যখন দাঁড়াল রোদ-চশমায় মোড়িত অপরাহ্ণের গোটাটা জুড়ে, তখন ঘ-এর দেহস্থ পরিচ্ছদগুলো বহুবর্ণা পাখি হয়ে আকাশে উড্ডীন-- ঘ কেননা দেহ-নন্দনেই আঁকতে চায় গ-এর প্রেমাচ্ছন্ন মনের পটে অনশ্বর এক শিল্পিত আঁচড়
খ চায় না ক গ-এর দিকে হাঁটুক-- ক চায় বটে, কিন্তু সে বেচারী যথার্থেই স্বাধীনতা থেকে দূরে অবস্থান করে, সংঘাতটা কাজেই তার সামাজিক-লৈঙ্গিক মতবাদের নিচে সমাহিত
গ ঘ-এ চড়েও ক-এ মুগ্ধ-- কখ-এর সম্পর্ক তাই স্বতোকম্পমান, যেহেতু ক দোলনরত উত্তর-পূর্বের ঈশান কোণ থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমের নৈর্ঋত কোণে
আর যত আগামীকাল, ক কি আড়ালকেই জ্ঞান করবে না ঈশ্বর এবং খ-এর শিকলে শৃঙ্খলিত হয়েও কি সে গ-এর প্রান্তরে এসে ঠুকবে না দ্বার, যতই ঘ-এর সুঢৌল মেদ অহোরাত্র পাহারাপ্রণীত থাক গ-এর যৌবরাজ্যে-- আর স্বরচিত সংশয়গাছের আগায় চড়ে চুপিচুপি প্রতিবেদনভাষ্য রচনা করা ছাড়া খ-এর তখন কী এমন করণীয় থাকা সম্ভব
No comments:
Post a Comment